পাঞ্চালী পর্ব
কারো সাথে খরগোশ মামুলি কোরো না। ২ নং মটরদানার কাঁপুনি
কবুতর জানে এবং প্রাথমিক ভাবে বকম বকম
রঙের আঙুলের ডগা
যে যার মতো করে তুলে নেয়। বসন্ত দিনের একটা নির্দিষ্ট আওয়াজ আছে।
যদি তাকে ঠিক মেজাজে সুস্মিতা করো, একে অপরকে
ব্যাকুল ও বোতাম ভেবে নাও তাহলে তো বুকের
প্রশ্নবোধক খুলে
সে তোমাকে হাসি আর গড়ানো তল্লাট চেনাবে। তুমি বলবে
ওগো উপুড় আমি সেই সুদূরেরও ছুঁইমুই। টুকরো ঘামের মৃদু
বসবাস খুলে কেমন বোকা ও নিরীহ কামিজের মন; গোধুলী স্নানের শেষে
হালকা ফুটে ওঠা উৎপীড়ন যে এমন ত্যাড়াব্যাঁকা। তবু দ্যাখো
এই আঙুল কেমন দুর্গম সন্ধে থেকে স্নেহ ভেদ করে তোমাকে দ্রৌপদী করেছে।
বিশ্বরুপ দা লেখাটি অবাক করা লেখা ,লেখা যতবেশী পড়ছি ততবেশী জড়িয়ে যাচ্ছি নিজের কাছে
ReplyDelete'...বসন্ত দিনের একটা নির্দিষ্ট আওয়াজ আছে।'অথবা 'একে অপরকে ব্যাকুল ও বোতাম ভেবে নাও তাহলে তো বুকের প্রশ্নবোধক খুলে/ সে তোমাকে হাসি আর গড়ানো তল্লাট চেনাবে।' পাঞ্চালী পর্ব কবিতাটি পড়তে গিয়ে উক্ত পঙক্তিগুলোতে চোখ ও মন আটকে যাচ্ছিল বারবার। এ যেন এ যুগের দ্রোপদীর গোপন কোন বেদন পড়ছি! কবিতাটি তাই খুবই ভালো লেগেছে আমার।
ReplyDeleteএগিয়ে পড়ছি..
ReplyDeleteএ লেখা পাঠ, শীতের সকালে যেন মিঠে রোদবোধ-
ReplyDeleteBesh legeche ..anyorokom
ReplyDeleteদারুন
ReplyDeleteসময় উঠেছে সময়ের মাথায়, অনন্য সে সামান্য কেন? শুধু ভালো আশা।
ReplyDelete'বসন্ত দিনের/ একটি নির্দিষ্ট আওয়াজ আছে'। বিশ্বরূপ দে সরকারের একটি নির্দিষ্ট দেখনভঙ্গিমা আছে, ওঁর কবিতা তাই বলে। কবিতায় ওঁর নিজস্বতা স্পর্শ করে গেলো।
ReplyDeleteঅদ্ভুত, সুন্দর--মনজ্ঞ
ReplyDelete